লেখাটা শুরু করেছিলাম পাকিস্তানপন্থীদের একটি বহু প্রচরিত দাবী ''পাকিস্তান না হলে বাংলাদেশ হতো না '' কে মাথায় রেখে। আসলে সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে খন্ডিত বাংলার একাংশকে নিয়ে আজকের বাংলাদেশ । দাঙ্গা-দেশভাগের দগদগে ঘা আর শুকোবার নয় । সেটাকে ধারণ করেই বাংলাদেশের যাত্রা শুরু । ১৯৭২ সালে আবেগের ঘোরে অনেকে ভেবেছিলেন, এই বুঝি শেষ হলো ধর্মের রাজনৈতিক ধর্ষণ । কিন্তু হয় নি । কেন হয়নি তার প্রধাণ কারণ দ্বিজাতিতত্ত্বের বেনিফিশিয়ারিরা শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক ক্ষমতায় থেকে গেছেন । ২য় বিশ্বযুদ্ধ থেকে পপুলেশন ট্রানসফার, এই সময়কার লুঠ-পাট যেই শ্রেণীটির সৃষ্টি করে তারাই কার্যত আঞ্চলিক রাজনীতির খুটিতে পরিণত হয় । আইয়ুব খানের ৮০ হাজার ফেরেশতা, '৬৯ এর গণ-অভূ্যত্থানের পর আওয়ামী লীগে যোগদান কারি, শান্তি কমিটির সদস্য-সংগঠক এবং মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশের প্রথম সুবিধাভোগী তারাই। উৎপাদন ব্যবস্থা এবং ভূমি-সংস্কারের প্রধান প্রতিবন্ধক হিসেবে নিজেদের ঐতিহাসিক দায়িত্ব তারা আজও পালন করে চলেছেন। নগরবাসী মধ্যবিত্ত কার্যত তাদের উপরই নির্ভরশীল । শুধু কি দ্বিজাতি ত্বত্ত্বই তাদের সৃষ্টি করেছে? কারা লাভবান হয়েছে এবং হচ্ছে বৃহত্তর প্রেক্ষিতে? জনগণের মুক্তিযুদ্ধ কি শেষ?
Hong Kong ranks low on global press freedom index as watchdog cites
‘unprecedented’ setbacks
-
Hong Kong placed 135 out of 180 countries and territories in the Reporters
Without Borders' 2024 press freedom ranking. While the city's ranking is
+5, its...
1 day ago
No comments:
Post a Comment