১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় একটা ঝাড়ি খুব চালু ছিল। ব্রাজিল একটা করে খেলায় জিততো আর অ্যান্টি-ব্রাজিলদের বলতো ব্যাপারটা বুঝতে হবে, বুঝে ইজি থাকতে হবে। ফাইনালে ফ্রান্সের কাছে ধরা খাবার পর কেউ কোথাও ব্রাজিল সমর্থক দেখলেই বলতো ইজি থাকতে হবে। কালক্রমে এই কথাটা নানান রাজনৈতিক উত্থানপতন, সার্কেল ভাঙ্গা গড়া, প্রেমের গ্রাফ আর বার ডায়াগ্রামের সাথে জড়িয়ে অনেক ব্যপক হয়ে উঠলো। ইজি থাকতে থাকতে একসময় বিদায়ের সময় হলো। ইজি ভাবে বিদায় নিলাম। তারপরের জীবনে আন্ধা ফাঁদে ঘুরছি তো ঘুরছিই। ইজি থাকতে থাকতে ফাঁদকেই ট্রেঞ্চ জেনে সেইখানে চাদর টেনে চিৎকাৎ হই। নতুন করে ফাঁদের কথা আর ভাবি না। ব্যাপারটা শুরুতেই বুঝে নিয়েছি। বুঝে ইজি হয়ে ফাঁদে নেমেছি।
শুধু আমি না। আমরা অনেকে, হয়তো যাদের দেখি তাঁদের বেশীর ভাগ ইজি আছি। ব্যাপারটা হাসিমুখে প্রতিদিন বুঝে নিচ্ছি। প্রতিবার বুঝতে গিয়ে অন্তত একবার করে আয়নায় নিজেকে বলে নিচ্ছি, ব্যাপারটা বুঝতে হবে। বুঝে ইজি থাকতে হবে।
ডান পাশের বাড়িতে আগুণ লেগেছে। বামপাশের বাড়ি থেকে মাঝের বাড়ির বাসিন্দাকে জিজ্ঞাসা করা হলো আপনি যাচ্ছেন না কেন? তিনি হাসি মুখে বললেন, আমাদের গায়ে আর ফার্নিচারে দাহ্যতানিরোধক ক্রিম লাগানো আছে। ব্যাপারটা বুঝতে হবে......
আপনার ছেলেটাকে কুকুরে কামড়ালো। ডাক্তারের নিজের কুকুর। গেলেন ডাক্তারের কাছে। তিনি বললেন, অসুবিধা নাই ঐটারে ইঞ্জেকশান দেওয়া আছে। তার মানে সে যাকে খুশী তাকে কামড়াতে থাক অসুবিধা নাই। বুঝতে হবে....
ভোট দিতে গিয়ে দেখলেন একঘন্টা আগেই সপরিবারে ভোট দিয়ে ফেলেছেন, কিন্তু বৌয়ের নাম দেখে চিন্তে পারছেন না। বুঝতে....
তারপর একদিন সকালে আয়নায় গিয়ে দেখলেন, এ আবার কে? মুখে যা বললেন সেটা অন্য ভাষা। সে ভাষা হয়তো জানেন না। কিন্তু তা কি করে হবে? ব্যাপারটা বুঝতে হবে তো!
বুঝে-
ইজি থাকতে হবে।
শুধু আমি না। আমরা অনেকে, হয়তো যাদের দেখি তাঁদের বেশীর ভাগ ইজি আছি। ব্যাপারটা হাসিমুখে প্রতিদিন বুঝে নিচ্ছি। প্রতিবার বুঝতে গিয়ে অন্তত একবার করে আয়নায় নিজেকে বলে নিচ্ছি, ব্যাপারটা বুঝতে হবে। বুঝে ইজি থাকতে হবে।
ডান পাশের বাড়িতে আগুণ লেগেছে। বামপাশের বাড়ি থেকে মাঝের বাড়ির বাসিন্দাকে জিজ্ঞাসা করা হলো আপনি যাচ্ছেন না কেন? তিনি হাসি মুখে বললেন, আমাদের গায়ে আর ফার্নিচারে দাহ্যতানিরোধক ক্রিম লাগানো আছে। ব্যাপারটা বুঝতে হবে......
আপনার ছেলেটাকে কুকুরে কামড়ালো। ডাক্তারের নিজের কুকুর। গেলেন ডাক্তারের কাছে। তিনি বললেন, অসুবিধা নাই ঐটারে ইঞ্জেকশান দেওয়া আছে। তার মানে সে যাকে খুশী তাকে কামড়াতে থাক অসুবিধা নাই। বুঝতে হবে....
ভোট দিতে গিয়ে দেখলেন একঘন্টা আগেই সপরিবারে ভোট দিয়ে ফেলেছেন, কিন্তু বৌয়ের নাম দেখে চিন্তে পারছেন না। বুঝতে....
তারপর একদিন সকালে আয়নায় গিয়ে দেখলেন, এ আবার কে? মুখে যা বললেন সেটা অন্য ভাষা। সে ভাষা হয়তো জানেন না। কিন্তু তা কি করে হবে? ব্যাপারটা বুঝতে হবে তো!
বুঝে-
ইজি থাকতে হবে।
1 comment:
হুম....... বুঝলাম
Post a Comment