জার্মানীতে আসবার পর বেশ অনেকটা সময় কেটেছে চীনাদের সাথে। ল্যাংগুয়েজ কোর্সে ১৭ জনের মধ্যে ৯ জন চীনা। ব্রেকের সময় ইচিং বিচিং শুনতে শুনতে মাথা ভোঁ ভোঁ করতো। কেমন কেমনে কয়েকজনের সাথা খাতির হইয়া গেল। DSH পরীক্ষার আগে সমবেত মডেল টেস্ট দেওয়ার সময় এই খাতির আরো বাড়লো। এর মধ্যে কয়েকজনের সাথে বন্ধুত্ব শেষ পর্যন্ত স্থায়ী হইয়া গেল। হু নিং, ইয়াং মিং, ভু তিয়েন, ঝু চিয়ে , হাদা এদের সাথে এখনো যোগাযোগ আছে। ২০০৩ এর অক্টোবর থেকে ২০০৪ পর্যন্ত অসংখ্য সুখস্মৃতি এদের সাথে।বলছি ২০০৪ এর মার্চের কথা। ডেএসহা পরীক্ষা দিয়ে সবাই ফলাফলের টেনশনে। ফেল করলে কাউকে কাউকে ফেরত যেতে হবে দেশে। ইয়াং মিং এর বাসায় পার্টি। প্রস্তাব আমার। কারণ রেজাল্ট দেখার পর আর কোনদিন পার্টি করার সুযোগ নাও থাকতে পারে। তাই মজাটাজা আগে আগে কইরা রাখাই নিরাপদ। মূল পাচক মিং আর তিয়েন। মাঝে জিং বো এসে বাগড়া দেওয়া শুরু করলো। খালি চেখে দেখতে চায়। তাকে রান্নাঘর থেকে বিতাড়ন করা হলে ঘরে এসে শুরু করলো এক ওকে খোঁচানো। রাশিয়ান বন্ধু আলেক্স একটু মোটাসোটা। ওর কাঁধে চাপড় দিয়ে বলে, "ওয়া খাউ লানিয়ে!" জিগাইলাম মানে কি? ঝু চিয়ে জানালো "খাইছি তোরে!" আমি বাংলায় কইলাম। চিয়ে জিগায় মানে কি? কইলাম , "যো শী শ ম্যা!" অর্থাৎ কছ কি!
‘Omada Alithias’ and the rise of Greece’s propaganda machine
-
Despite their name, Omada Alithias, the so-called Truth Team, has done more
to distort than defend the truth, reflecting the normalization of digital
autho...
3 hours ago
No comments:
Post a Comment