জন্মের প্রথম প্রহর থেকে পাকিস্তান রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ছিল স্যাম চাচার পদলেহন। যুক্তফ্রন্ট সরকার মার্কিনমুখী হলেও এই বিষয়ে প্রবল অর্ন্তবিরোধের মুখে পড়ে। অবশেষে প্রতীচ্যের সর্বব্যাধিনাশক বটিকা সেনাশাসন । আইয়ুব খান তার আর সকল জাতভাইয়ের মতই সর্বশক্তি নিয়োগ করলেন অর্থনৈতিক অবকাঠামোর প্রত্যেকটি কশেরুকা ভেঙ্গে ফেলতে । কাজটা তিনি পুরো শেষ না করতে পারলেও তার অনুসারিরা পেরেছে। তার ''মিশন সরিসৃপীকরণ'' চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে মুক্তিযুদ্ধের কারণে । '৭৫ এর সামরিক অভূ্যত্থান আবার ক্ষমতায় আনে তার জাতভাই দের । '৯০ এর গণভ্যুত্থানের পরে যখন আবার গণতন্ত্র হালাল হয় তখন আর কোন হাড় প্রায় অবশিষ্ট নেই। এরপর ভোট হলেই কি আর না হলেই কি। আমরা সবাই তাকেই ভালোবাসি..কখনো স্যাম চাচা, কখনও দাদা, কখনও বাপ,কখনও শ্বশুর। ভোটের আগে ইচিং-বিচিং। যত পারস খাইয়া ফালা, যত পারস বেইচ্যা ফালা .......
সামনে কি কিছু দেখেন কেউ? ভূত আর শেষ কথা যে নাই তা আমরা জানি। জনগণ জানে। জনগণ লড়াইও করে।কিন্তু জনগণের সেই টুকরা লড়াই গুলা আর জোড়া লাগে না। কে লাগাইবো ?
সামনে কি কিছু দেখেন কেউ? ভূত আর শেষ কথা যে নাই তা আমরা জানি। জনগণ জানে। জনগণ লড়াইও করে।কিন্তু জনগণের সেই টুকরা লড়াই গুলা আর জোড়া লাগে না। কে লাগাইবো ?
No comments:
Post a Comment